রমজানের আর কয়েক দিন বাকি। বিশ্বাসীরা প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন সর্বোত্তম উপায়ে এই মাসের সময়টুকু ব্যবহারের। মহান সৃষ্টিকর্তার অতুলনীয় নিয়ামত রমজানের আগমনীতে বিশ্বাসীরা ব্যস্ত কল্যাণ কামনায়। অপর দিকে, আরেক শ্রেণীর মানুষ খাতা-কলম নিয়ে বসে গেছেন এই রমজানে নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে কিভাবে লাভের অংশ কতটুকু বাড়াবে তার হিসাব-নিকাশ করতে। বস্তুত এই শ্রেণীর মানুষ বরাবর সুযোগ পেলেই কোনো নির্দিষ্ট সময়ে নিত্যপণ্যের কৃত্রিম অভাব তৈরি করে সাধারণ মানুষের রক্ত শুষে নেয়। এরই ধারাবাহিকতায় বাজারে ইতোমধ্যেই রমজানে ব্যবহৃত ভোজ্যপণ্যগুলোর দাম বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে। যেন রমজানের সময় বলা যায় দাম খুব একটা বাড়েনি।
বাজারে সবজির মৌসুমে সবজির গায়ে হাত দেয়া ভার। বেড়েছে প্রতিটি নিত্যপণ্যের দাম। ক্রেতারা বাজারে গিয়ে হিসাব মেলাতে হিমশিম খাচ্ছেন। ইতোমধ্যেই খোলা ও প্যাকেটজাত আটার দাম বেড়েছে। একইভাবে খোলা ও প্যাকেটজাত ময়দার দাম বাড়ানো হয়েছে। ডালের দাম বেড়েছে। ছোলা ও মসুর ডাল এখন নাগালের বাইরে। দেশী পেঁয়াজ, আদা-রসুন কোনোটিরই দাম বাড়তে বাকি নেই। পণ্যের দাম এখন চলে গেছে সাধারণের নাগালের বাইরে।